Discard Article

Do you really want to discard the article ?
Submit Article

Once you submit, the story will be produced to our
editor for review
ভয়ংকর পেশি, যেন বাস্তবের 'চুলবুল পাণ্ডে'! অনুব্রতকে পাহারা দেবেন তিহারের এই জেলার?
Deepak Sharma Tihar Jailor : তাঁর এই পেশিবহুল বিশাল চেহারা দেখে পোড় খাওয়া, দাগী আসামিও ভয় পেয়ে বসে পড়ে!

তাঁর পেশি দেখলে ভয় পেয়ে যায় তাবড় অপরাধী! দীপক শর্মা বাস্তবের 'চুলচুল পাণ্ডে'
তাঁর পেশি দেখলে ভয় পেয়ে যায় তাবড় অপরাধী! দীপক শর্মা বাস্তবের 'চুলচুল পাণ্ডে'
‘সিঙ্ঘম’ সিনেমা তো নিশ্চয়ই অনেকে দেখেছেন। কিংবা দাবাং? সলমন খানের ‘চুলবুল পাণ্ডে’ অবতার দেখার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েন তাঁর ভক্তরা। বিগত কয়েক বছরে বলিউডের একের পর এক কপ সিনেমা হয়েছে। সেখানে পেশিবহুল, শক্তিশালী, পুলিশ অফিসারদের দৌরাত্ম্যই আলাদা! কিন্তু বাস্তবে সেরকম মিল সবসময় পাওয়া যায় না। কিন্তু দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারাগার তিহার জেলে গেলে আপনার এই ধারণা বদলাতেও পারে। কেবল সেখানকার জেলার দীপক শর্মার সঙ্গে একবার দেখা করতে হবে আপনাকে। আর তাঁকে দেখলে আপনার চোখ নিশ্চিত কপাল ছাড়িয়ে মগডালে উঠবেই!
আজ থেকে নয়, তিহার জেলের ‘সুখ্যাতি’ বহু বছর ধরেই রয়েছে। বহু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী থেকেছে দিল্লির এই বিখ্যাত জেল। দাগী আসামি থেকে হাই প্রোফাইল অপরাধী – প্রত্যেকেরই শেষ ঠিকানা এই তিহার। আর সেখানেই এখন জেলার হিসেবে রয়েছেন দীপক শর্মা (Deepak Sharma)। ভিড়ের মধ্যেও তিনি এসে দাঁড়ালে আপনার চোখ সেদিকে যেতে বাধ্য।
কেন? তাঁর চেহারা। ৪৮ ইঞ্চির ছাতি, বাইসেপস প্রায় ১৯ ইঞ্চি! সিঙ্ঘম, চুলবুল পাণ্ডে, সিম্বাদের তো পর্দায় দেখেছেন। দীপক শর্মাকে দেখলে সেসব কিছু ভুলে যেতে বাধ্য। সিনেমার নায়ক নন, বরং বাস্তবের হিরো তিনি। তিহার জেলের জেলার হিসেবেই দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। তাঁর এই পেশিবহুল বিশাল চেহারা দেখে পোড় খাওয়া, দাগী আসামিও ভয় পেয়ে বসে পড়ে!
২০১৪ সাল থেকে নিজের চেহারার দিকে নজর দিতে শুরু করেন দীপক। তারপর থেকে আজও নিয়মিত জিম, ওয়েট লিফটিং করেন তিনি। এসবের পাশাপাশি নিজের দায়িত্বও সামলান ভালোভাবে। তবে কেবল পুলিশ হিসেবেই খ্যাতি অর্জন করেননি তিনি। বিভিন্ন জায়গায় বডিবিল্ডিংয়ের প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করেন দীপক শর্মা। পুরস্কারও পেয়েছেন বিস্তর। জেলের ভেতরেও কয়েদিদের শরীরচর্চা করান দীপক। জেল, কারাগার এসব শাস্তি নয়; মানুষকে সঠিক রাস্তায় নিয়ে আনার জন্যই তৈরি হয়েছে – এমনটাই মনে করেন তিনি। তাই শাস্তি নয়, কয়েদিদের মানসিক উন্নতির দিকেই নজর দেন তিনি।
তবে এতসব আলোচনা কেন? কারণ, ৭ মার্চ, দোলের দিনই বীরভূমের বেতাজ বাদশা, তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়েছে। গরু পাচার মামলায় আগেই তিনি গ্রেফতার হয়েছেন। এখন দিল্লি নিয়ে গিয়ে সরাসরি আরেক অভিযুক্ত সায়গল হোসেনের সঙ্গে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করানো হবে। প্রয়োজনে সেখানেও জেল হেফাজতে রাখতে হবে।
আর দিল্লিতে অনুব্রত মণ্ডলের মতো হাই প্রোফাইল এক নেতাকে রাখতে হলে তিহার জেল ছাড়া তো উপায় নেই! আর তিহার মানেই? জেলার, পুলিশ দীপক শর্মা। তাঁর চওড়া পেশির সামনে অনুব্রতর দাপট কি টিকে থাকবে? আপাতত সেটাই দেখার।
কলকাতার তলপেট মস্তানির একাল সেকাল
ধোঁয়াটে ক্রিক রো-র ঝলমলে জলসা! কলকাতা কাঁপাত মস্তান ভানু বোসের কালীপুজো
"Awsome! Author inscript will view your appreciation"
Applause with Google Applause with Facebook Continue with General Login
Your purchase could not be completed
We received error when attempting to authorize your payment from razar pay. But don't worry our team will be in touch with you shortly

Congratulations!
You have unlocked “ভয়ংকর পেশি, যেন বাস্তবের 'চুলবুল পাণ্ডে'! অনুব্রতকে পাহারা দেবেন তিহারের এই জেলা...” just now. Read it anytime in next 30 days