বিনিয়োগে ব‍্যাপক রিটার্ন! যেভাবে টাটা-র শেয়ার আপনাকে করে তুলবে কোটিপতি

TATA Stocks: টাটা কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করার ইচ্ছা থাকলে কোন কোন কোম্পানির স্টকের ওপরে বিনিয়োগ করতে পারেন?

শেয়ার মার্কেটে সবথেকে বিশ্বস্ত কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি টাটা। বিগত কয়েক বছর ধরে টাটা কোম্পানির বিভিন্ন শেয়ার স্টকমার্কেটে দারুণ লাভ দিয়ে এসেছে বিনিয়োগকারীদের। এমনকী, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা নিজেও 'বিগ বুল' হয়েছেন এই টাটা কোম্পানির শেয়ারের হাত ধরে। তাই বলা যেতে পারে, টাটা কোম্পানির শেয়ারে যদি আপনি বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার লাভ হওয়ার সম্ভাবনা বিশাল। তবে টাটা কোম্পানির সমস্ত স্টক যে ভালোভাবে কাজ করবে, এরকমটা নয়। টাটা কোম্পানির কিছু কিছু স্টক ভালো কাজ করলেও কিছু স্টক আছে, যেখানে লাভের পরিমাণ কম। চলুন জানা যাক, যদি আপনার টাটা কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে আপনি কোন কোন কোম্পানির স্টকের ওপরে বিনিয়োগ করতে পারেন এবং কীভাবে পেতে পারেন লাভ।

টাটা পাওয়ার
যদি আপনি ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে টাটা পাওয়ার আপনার জন্য সবথেকে ভালো বিনিয়োগের জায়গা। এই মুহূর্তে টাটা পাওয়ার কোম্পানির প্রত্যেকটি স্টকের দাম ২৩৪.৫০ টাকা। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে এই মুহূর্তে এই স্টক ভালো ব্যবসা করছে। আর ভবিষ্যতে এই স্টক আপনাকে বুল রিটার্ন দিতে পারে। তাই যদি আপনার টাটা কোম্পানির কোন স্টকে বিনিয়োগ করার ইচ্ছা থাকে তাহলে টাকা পাওয়ার কোম্পানির স্টকে অবশ্যই বিনিয়োগ করুন। শর্ট টার্মে হয়তো এই কোম্পানির স্টক বেশি লাভ দেবে না। তবে একটা লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে এটি ভালো শেয়ার হতে পারে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আগামী পাঁচ বছরে টাকা পাওয়ার কোম্পানিটি অপ্রচলিত শক্তির উৎসের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে চলেছে। একই সময়ে, ৩০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি করার জন্য পরিকাঠামো তৈরি করবে, এই টাটা পাওয়ার। এই মুহূর্তে টাটা পাওয়ার ১৩,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি করার ক্ষমতা রাখে। তবে ভবিষ্যতে এই কোম্পানি আরও বড় হতে পারে। এ-বছরের অ্যানুয়াল জেনারেল মিটিংয়ে টাটা পাওয়ারের চেয়ারম্যান নটরাজন চন্দ্রশেখরন বলেছেন, আগামী ভবিষ্যতে টাটা পাওয়ার কোম্পানিটি আরও নতুনভাবে নিজেকে ঢেলে সাজাবে। ফলে যদি এই সময় আপনি এই কোম্পানির ওপর বিনিয়োগ করেন, তাহলে ভবিষ্যতে আপনার দারুণ লাভ হতে পারে।

আরও পড়ুন: ১ লাখ টাকা হয়ে যেতে পারে ২ কোটি! ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে দেরি না করে বিনিয়োগ করুন এই স্টকে

টাটা মোটরস
সাধারণ গাড়ি তৈরি করলেও এই মুহূর্তে টাটা মোটরস কোম্পানিটি সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয়ে রয়েছে নিজেদের বিদ্যুৎচালিত গাড়ির জন্য। এই মুহূর্তে ভারতীয় বাজারে টাটা কোম্পানির ইলেকট্রিক ভেহিকল দারুণভাবে বিক্রি হচ্ছে। ফলে আগামী ভবিষ্যতে এই কোম্পানিটি ইলেক্ট্রিক ভেহিকলের ওপর নজর দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বছর নভেম্বর মাসের মধ্যে টাটা মোটরস কোম্পানিটি তাদের ইলেকট্রিক ভেহিকলের ২,২৫৫টি ইউনিট বিক্রি করেছে। টাটা মোটরের ডিল আগের থেকে ৫০% বৃদ্ধিও পেয়েছে।

এই মুহূর্তে ভারতের বাজারে সবথেকে ভালো ইলেকট্রিক ভেহিকল হয়ে উঠেছে টাটা মোটরসের নিজস্ব Tata Nexon EV। এছাড়াও, টাটা টিগর থেকে শুরু করে আরও বহু বিদ্যুৎচালিত গাড়ি টাটা মোটরস তৈরি করছে। তাই যদি আপনার কোনও ইলেকট্রিকের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার ইচ্ছা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পছন্দের তালিকায় প্রথমে রাখুন টাটা মোটরস-কে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
২০২২ সালটি টাটা মোটরস কোম্পানির জন্য ছিল ব্যাপকভাবে লাভজনক। এই কোম্পানিটি এই বছর বহু নতুন গাড়ি তৈরি করেছে এবং বিক্রি করেছে। এতদিন পর্যন্ত টাটা কোম্পানিটি এক বছরের সবথেকে বেশি গাড়ি বিক্রি করেছে এই বছর। আগামী বছরগুলিতেও এই পরিকল্পনা ধরে রাখতে চাইছে টাটা মোটরস। মনে করা হচ্ছে, আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে টাটা মোটরস তাদের একটি নিজস্ব ইলেকট্রিক ইকোসিস্টেম তৈরি করতে পারে, যার ফলে একদিকে যেমন লাভ হবে টাটা মোটরসের, তেমনি লাভ হবে এই কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের।

টাইটান
ভারতের সবথেকে বড় ঘড়ি নির্মাতা কোম্পানি এই মুহূর্তে টাটা কোম্পানির টাইটান। এই টাইটান কোম্পানিতে টাকা বিনিয়োগ করেই কিন্তু বিগ বুল হয়েছিলেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। যখন এই টাইটান কোম্পানিটি সবে সবে মার্কেটে আসতে শুরু করেছিল, সেই সময়ে এই কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছিলেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। তারপরে তিনি এই কোম্পানি থেকেই পেয়েছেন ব্যাপক রিটার্ন। এই বছরের এপ্রিল থেকে জুন কোয়ার্টারে এই কোম্পানির মার্কেট শেয়ার বৃদ্ধি পেয়েছিল প্রায় ৭৯৩ কোটি টাকা। ফলে বুঝতেই পারছেন, আগামী বছরগুলিতে কীভাবে আপনাকে রিটার্ন দেবে টাইটান।

কোম্পানিটি জানিয়েছে, জুন কোয়ার্টারে তাদের আয়ের পরিমাণ অন্যান্য সমস্ত কোয়ার্টারের থেকে বেশি হয়েছে। এই তিন মাসে কোম্পানির সর্বমোট আয় ১৯৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। তার পাশাপাশি বেড়েছে এই কোম্পানির বহর। তাই যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকে এবং আপনি কোনও একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে লাভবান হতে চান, তাহলে অবশ্যই টাইটান কোম্পানির উপর বিনিয়োগ করুন।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
Titan কোম্পানির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বিশেষ কিছু বলার নেই। এই মুহূর্তে এই কোম্পানিটি ভারতের সবথেকে বড় ঘড়ি নির্মাতা কোম্পানি হয়ে উঠেছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এই কোম্পানিটি আরও বেশি করে নিজেদের বড় করে তোলার পরিকল্পনা করবে। মার্কেটে আসবে তাদের আরও অনেক নতুন নতুন ঘড়ির মডেল। তবে টাইটান কোম্পানি এখন শুধুমাত্র ঘড়িতে থেমে নেই। এই মুহূর্তে ঘড়ির পাশাপাশি পারফিউম এবং চশমার মার্কেটেও টাইটান হয়ে উঠেছে ইউনিকর্ন। আগামী ভবিষ্যতে এই কোম্পানি তাদের পোর্টফোলিও আরও বড় করবে বলে মনে করছেন মার্কেট বিশেষজ্ঞরা। ফলে যদি আপনার বিনিয়োগ এই কোম্পানির শেয়ারে থাকে তাহলে আপনি পাবেন ব্যাপক রিটার্ন।

Tata Elxsi
এটি হলো টাটা কোম্পানির সবথেকে বেশি রিটার্ন দেওয়া মাল্টিব্যাগার স্টক। এই কোম্পানিতে যাঁরা প্রথম প্রথম বিনিয়োগ করেছিলেন, তাঁরা এই মুহূর্তে হয়ে উঠেছেন কোটিপতি। এই কোম্পানির শেয়ার এই মুহূর্তে ভারতীয় বাজারের সবথেকে বেশি রিটার্ন দেওয়া শেয়ারগুলির মধ্যে একটি। সম্ভাবনা আছে ভবিষ্যতেও এই কোম্পানির শেয়ার একইভাবে সকলকে লাভ দিতে পারবে। ইঞ্জিনিয়ারিং, মিডিয়া ব্রডকাস্টিং, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, ট্রান্সপোর্টেশন সার্ভিস, হেলথ কেয়ার পার্টিকল-সহ বিভিন্ন জিনিস তৈরি করে এই কোম্পানিটি। তবে অবশ্যই এখানে জানিয়ে রাখা দরকার, এই কোম্পানির লাভের ৭৫ শতাংশ আসে বিদেশি কোনও সার্ভিস থেকে।

২০২২-'২৩ আর্থিক বছরের প্রথম কোয়ার্টারে এই কোম্পানির শেয়ার রেভিনিউ ছিল ৭২৬ কোটি টাকা। আগের কোয়ার্টার থেকে ৬.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল এই কোম্পানির লাভের পরিমাণ। আর তিন বছর আগের তুলনায় এই কোম্পানির শেয়ার বেড়েছিল ৩০ শতাংশ। তাই, আপনি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়ে থাকলে অবশ্যই এই কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করুন।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
টাটার এই কোম্পানিটি নিজেদের ব্যবসা প্রতিদিন দারুণভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এবং আগামী ভবিষ্যতে এই কোম্পানিটি আরও লাভজনক হয়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, যদি আপনার টাটা কোম্পানির কোনও শেয়ারে বিনিয়োগের ইচ্ছা থাকে, তাহলে অবশ্যই এই শেয়ারে বিনিয়োগ করুন কারণ ভবিষ্যতে কিন্তু এই শেয়ার সবথেকে ভালো রিটার্ন দেবে আপনাকে। এই কোম্পানিটি ইলেকট্রিক গাড়ি ও বাইকের জগতে নিজেদের একটা আলাদা পরিচয় তৈরি করে ফেলেছে ইতিমধ্যেই।

এই কোম্পানিটি ভালো করেই জানে, কীভাবে সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হয় এবং নিজেদের কমিউনিটি আরও বড় করতে হয়। এই কারণেই এই কোম্পানিতে আপনি বিনিয়োগ করতেই পারেন যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকে। বলতে গেলে টাটা কোম্পানির কোনও শেয়ার আপনাকে শর্ট টার্মে ভালো রিটার্ন দেবে না। তাই টাটা কোম্পানির সঙ্গে যেতে হলে আপনাকে কিন্তু ধৈর্য রাখতে হবে।

টাটা কেমিক্যাল
কাচ, ডিটারজেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং কেমিক্যাল সেক্টরের বিভিন্ন কাজ করে থাকে এই টাটা কেমিক্যাল কোম্পানিটি। এই কোম্পানিটি যে সমস্ত জিনিস তৈরি করে, সেগুলি অন্যান্য বিভিন্ন কোম্পানির জন্য হয়ে ওঠে প্রয়োজনীয়। পুনে এবং বেঙ্গালুরুতে এই কোম্পানির একটি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট টিম রয়েছে, যারা সবসময় নতুন নতুন কেমিক্যাল তৈরি এবং সেগুলিকে ব্যবহার করার বিষয় নিয়ে ভাবনাচিন্তা করে। এই কোম্পানির ক্যাপিটাল স্টক ব্যাপক। এই বছরে ইতিমধ্যেই এই কোম্পানিটির ক্যাপিটাল স্টক ১৬ শতাংশ গ্রোথ নিয়েছে। পাশাপাশি, ভারতের বিভিন্ন সুপার মার্কেটেও এই কোম্পানির প্রোডাক্ট আসতে শুরু করেছে দারুণভাবে। যে-সমস্ত জিনিস এই কোম্পানিটি তৈরি করে, সেই মার্কেটে এই মুহূর্তে টাটা কেমিক্যাল সবথেকে বড় ব্র‍্যান্ড। তাই এই কোম্পানির শেয়ার ভ্যালু প্রত্যেকদিন উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
যদি আপনার দীর্ঘ সময় বিনিয়োগ করার কোনও পরিকল্পনা থাকে, তাহলে আপনি অবশ্যই টাটা কেমিক‍্যালে বিনিয়োগ করতে পারেন। এই কোম্পানির শেয়ারের দাম খুব একটা বেশি নয় এবং আপনার বিনিয়োগকেও সুরক্ষিত রাখবে এই কোম্পানি। এই কোম্পানিটি ফসলের জন্য বিভিন্ন পেস্টিসাইড তৈরি করে থাকে এবং ভারত এবং আফ্রিকার কৃষিপ্রধান দেশগুলির মধ্যে টাটা কেমিক্যাল সবথেকে বড় কোম্পানি পেস্টিসাইড মার্কেটে। ১৯৩৮ থেকে এই কোম্পানির যাত্রা শুরু হয়েছিল এবং তখন থেকেই এশিয়া এবং আফ্রিকার বিভিন্ন বাজারে এই কোম্পানির রমরমা। ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ এবং বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে টাটা কেমিক্যাল কোম্পানির স্টক নথিভুক্ত করা হয়েছিল এবং তখন থেকেই এই কোম্পানিটি ব্যাপক রিটার্ন দিয়ে আসছে বিনিয়োগকারীদের। এখনও পর্যন্ত এরকম কোনও বছর যায়নি, যেখানে টাটা ক্যামিক্যালস কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। তাই যদি লং টার্মে বিনিয়োগ করার কোনও পরিকল্পনা থাকে, তাহলে অবশ্যই টাটা কেমিক্যাল কোম্পানিতে বিনিয়োগ করতে পারেন।

কোন টাটা শেয়ার সবথেকে ভালো?
এই মুহূর্তে টাটা কোম্পানির যে সমস্ত শেয়ার রয়েছে, তার মধ্যে বিনিয়োগের জন্য সবথেকে ভালো শেয়ার হলো টাটা মোটরস। মার্কেট বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ভবিষ্যতে এই কোম্পানিটি আরও বড় হবে এবং ভারতের সবথেকে বড় ইলেকট্রিক ভেহিকল কোম্পানি হয়ে উঠবে ২০২৬ সালের মধ্যে। তাই যদি আপনাকে কোনও একটি টাটা কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করতে হয় তাহলে অবশ্যই টাটা মোটরসের ওপর আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন। এই কোম্পানিটি আপনাকে ভবিষ্যতে নিশ্চিত রিটার্ন দেবে।

লং টার্মের জন্য কোন কোন শেয়ার সবথেকে ভালো?
লং টার্মে বিনিয়োগ করতে হলে টাটা মোটরস, টাটা পাওয়ার, টাটা স্টিল, টাটা কেমিক্যাল ও Tata Elxsi ভালো শেয়ার। এই পাঁচটি ব্র্যান্ড আপনি লং টার্মে বিনিয়োগ করার জন্য পছন্দ করতে পারেন।

রিটার্ন কতটা নিশ্চিত?
টাটা কোম্পানির কোনও শেয়ারে বিনিয়োগ করলে আপনি ক্ষতির সম্মুখীন সহজে হবেন না কারণ টাটা ভারতের এমন একটি ইউনিকর্ন কোম্পানি, যাদের নিশ্চিত রিটার্ন দেওয়ার রেকর্ড আছে। যদি আপনি এই কোম্পানির কোনও একটি শেয়ারে বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনি নিশ্চিতভাবে ভবিষ্যতে রিটার্ন পাবেন। তবে যদি আপনার বিনিয়োগকে একেবারে সুরক্ষিত রাখতে হয়, তাহলে আপনাকে টাটা কোম্পানির উপরিউক্ত পাঁচটি শেয়ারে বিনিয়োগ করতে হবে। এই ৫টি শেয়ারে যদি আপনি বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনার বাম্পার রিটার্ন একেবারে নিশ্চিত।

More Articles