আদানি অস্ত্রে কাবু হবেন মোদি? : সুমন চট্টোপাধ্যায়
Bofors scandal vs Adani Scam : পরাধীন দেশে কংগ্রেস দলটাই চলত তৎকালীন ভারতীয় শিল্পপতি আর ব্যবসায়ীদের টাকায়। এখন আদানির দুর্নীতির কথা এনে নির্বাচনে আদৌ কিস্তিমাৎ করতে পারবেন রাহুল? বিশ্লেষণে সুমন চট্টোপাধ্যায়।
গলি-গলিমে শোর হ্যায়, রাজীব গান্ধি চোর হ্যায়। গো-বলয়ের প্রতিটি জনপদে ধ্বনিত হতে হতে এই একটি স্লোগান একজন প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পেরেছিল। ১৯৮৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে। সেই প্রথম, সেই তো শেষ। প্রশ্ন উঠতে পারে মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট সরকারও শেষের দিকে একের পর এক ঘোটালার পাঁকে নিমজ্জিত হয়েছিল, কমনওয়েলথ গেমস, কয়লা কেলেঙ্কারি, টু জি স্পেকট্রাম….। হয়েছিল, এর ফলে সরকারের ভাবমূর্তিও কালিমালিপ্ত হয়েছিল অবশ্যই। তবে এরা বড় জোর সরকার পতনের অনুঘটক হয়ে থাকলেও থাকতে পারে, প্রধান কারণ ছিল না। এক, বোফর্স গর্জনের যে সিংহনাদ শোনাতে পেরেছিল, ইউপিএ জমানার একগুচ্ছ কেলেঙ্কারির তেজষ্ক্রিয়তা তার ধারে কাছে আসতে পারেনি। সেই অঘটনের প্রায় সাড়ে তিন দশক পরে ২০২৪-এর ভোটে বাবার অপমানের বদলা নিতে পারবেন বলে রাজীব-তনয় বিশ্বাস করেন। তিনি মনে করছেন, আদানি ইস্যু এমন এক ব্রহ্মাস্ত্র যা দিয়ে তিনি অনিবার্যভাবে শত্রুকে বধ করতে পারবেন। হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট সামনে আসার পরে দেশজুড়ে যে সাময়িক শোরগোল উঠেছিল তার মধ্যে সবচেয়ে উচ্চকিত কণ্ঠটি ছিল রাহুল গান্ধির। লোকসভায় তিনিই বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে আক্রমণাত্মক বক্তৃতা দিয়েছিলেন। তার প্রায় অব্যবহিত পরে গুজরাতের…

Whatsapp
Support quality writing
Encourge writers
Access on any device
