Discard Article

Do you really want to discard the article ?
Submit Article

Once you submit, the story will be produced to our
editor for review
কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে মলদ্বারে আস্ত মাছ ঢুকিয়ে ফেললেন এই ব্যক্তি! যা ঘটল তারপর...
Constipation Remedy: ঈলমাছটিকে যখন চিকিৎসকরা বের করেন, সে তখনও বেঁচে ছিল।

স্থানীয় প্রতিকার বা আঞ্চলিক বিশ্বাস বহুবারই প্রাণঘাতী হয়ে দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় প্রতিকার বা আঞ্চলিক বিশ্বাস বহুবারই প্রাণঘাতী হয়ে দেখা দিয়েছে।
কোষ্ঠকাঠিন্য! এমন এক সমস্যা যা ভুক্তভোগীরা হাড়েহাড়ে টের পান তো বটেই, ভুক্তভোগীর আশেপাশের মানুষও বেশ বুঝতে পারেন কী ঘটছে আক্রান্তের সঙ্গে। অত্যন্ত স্বাভাবিক এক সমস্যা অথচ অত্যন্ত কষ্টকর। ঘরোয়া টোটকা, ইসবগুল থেকে শুরু করে হোমিওপ্যাথি, অ্যালোপ্যাথি, এমনকী দরকারে অস্ত্রোপচার- কিছুই বাদ যায় না এই রোগ সারাতে। তবে মাঝেমাঝে ঘরোয়া টোটকা, বা রোগ সারানোর নানা স্থানীয় কৌশল প্রাণও নিতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে গিয়ে সাধের প্রাণটিই যেতে পারে ভোগে! যেমন যেতে বসেছিল পূর্ব চিনের জিয়াংসু প্রদেশের জিনহুয়ার এই ব্যক্তির! কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে নিজের মলদ্বারে বড় জ্যান্ত ঈলমাছ ঢুকিয়েছিলেন তিনি!
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ের এ কেমন উপায়! এ কেমন টোটকা! আসলে মলদ্বারের সঙ্গে এসব ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন অনেকেই, বিশ্বের নানাপ্রান্তে। নানা মানুষের নানা রকম খেয়াল খুশির শিকার হয়েছে মলদ্বার। বেচারা ঈলমাছটিরও কপাল খুব ভালো না। খামোখা এমন অচেনা অঙ্গে তাকে জোর করে প্রবেশ করানোর মানেটাই বা কী? জানা গিয়েছে, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অত্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল ওই ব্যক্তির। তবে আর পাঁচজনের মতো রোগের উপশম ঘটাতে সাধারণ চিকিৎসা পদ্ধতির ধারে কাছে জাননি তিনি। অসচেতনতাও হতে পারে, আবার গভীর বিশ্বাসও হতে পারে। সে যাই হোক, কোষ্ঠ সাফ করতে একটি ঈলমাছকে নিজের মলদ্বারে জ্যান্ত অবস্থাতেই ঢুকিয়ে ফেলেন তিনি!
আরও পড়ুন- বিয়ের পর ৩ দিন শৌচাগার ব্যবহার নিষিদ্ধ! পেট খারাপ হলেও বদলায় না যে আজব রীতি!
জ্যান্ত সেই ঈল ওই ব্য্যক্তির মলদ্বার দিয়ে ঢুকে অন্ত্রের মধ্যে দিয়ে ঘিরে ফিরে পেটে ঢুকে যায়! ঢোকার আগে কোলনের প্রাচীরে একটি গর্তও করে দেয়! মাছের আর কী দোষ, সে বেচারা এসে পড়েছে অচেনা প্রবাহে। গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, লোকটির পেটে ব্যথা ক্রমেই বাড়তে থাকে। তাও লজ্জায় ডাক্তার দেখাতে রাজি হন না তিনি। অবস্থা যখন অসহনীয়, হাতে থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে, অবশেষে স্থানীয় হাসপাতালে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন তিনি। চিকিৎসকরা তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন, জীবন যেতে পারে তাঁর।
২০ সেন্টিমিটারের (৮-ইঞ্চির) ঈলমাছটিকে বের করতে ওই রোগীর অস্ত্রোপচার করা হয়। মজার বিষয় হলো, ঈলমাছটিকে যখন চিকিৎসকরা বের করেন, সে তখনও বেঁচে ছিল।
আসলে স্থানীয় প্রতিকার বা আঞ্চলিক বিশ্বাস বহুবারই প্রাণঘাতী হয়ে দেখা দিয়েছে। ২০১৭ সালেই, একজন ব্যক্তির কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য ঠিক একই কাজ করেছিলেন। তাঁর পেট থেকে ৫০ সেন্টিমিটার (২০ ইঞ্চির) ঈলমাছ বের করা হয়েছিল।
২০২০ সালের জুনে, বছর পঞ্চাশের একজন ব্যক্তি নিজের মলদ্বারে একটি এশিয়ান সোয়াম্প ঈল ঢুকিয়ে দেন যা পরে তাঁর পেটের মধ্যে ঢুকে যায়। সেখানে হুলুস্থুল বাধিয়ে ফেলার পরে, মল এবং পুঁজ পেটের গহ্বরে ঢুকে মারাত্মক সংক্রমণ ঘটে যায়। নিজের মলদ্বারে যেভাবে জীবন্ত ঈল ঢুকিয়েছিলেন তিনি সময়মতো অস্ত্রোপচার না করালে মৃত্যু ছিল অবধারিত।
ভালোবাসার কারক প্রকরণ
বিয়ের মরীচিকায় ধরা দেয়নি শ্রীকান্ত-রাজলক্ষ্মীর প্রেম
"Awsome! Author inscript will view your appreciation"
Applause with Google Applause with Facebook Continue with General Login
Your purchase could not be completed
We received error when attempting to authorize your payment from razar pay. But don't worry our team will be in touch with you shortly

Congratulations!
You have unlocked “কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে মলদ্বারে আস্ত মাছ ঢুকিয়ে ফেললেন এই ব্যক্তি! যা ঘটল তারপর...” just now. Read it anytime in next 30 days