Discard Article
Do you really want to discard the article ?
Submit Article
Once you submit, the story will be produced to our
editor for review
আফ্রিকা থেকে চিতা আসছে বাঘমুখো বিমানে! ভারতের নতুন অতিথিদের নিয়ে যে তথ্য জানতেই হবে
Cheetah: সরকার ১৯৫২ সালে ঘোষণা করে যে, এই দেশে চিতা বিলুপ্ত। ১৯৪৮ সালে ছত্তিশগড়ের কোরিয়া জেলার শাল বনে শেষ দেখা যাওয়া চিতাটিও মারা যায়।
জন্মদিন নরেন্দ্র মোদির। গেরুয়া দলের কাছে অবশ্য তেজে-বিক্রমে তিনি ‘বাঘ’। আর প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ভারতে আসতে চলেছে চিতার দল। এক দু’খানা নয়, একেবারে আটখানি চিতাকে নিয়ে আসা হবে বাঘের দেশে। আটটি চিতার মধ্যে পাঁচটিই স্ত্রী চিতা এবং তিনটি পুরুষ চিতা। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এই আটটি চিতাকে নিয়ে আসা হবে বিমানে করে! চিতা বিলুপ্ত এই দেশে আটটি চিতাকে নিয়ে আসার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা B747 জাম্বো জেট নামিবিয়ার রাজধানীতে পৌঁছেছে। ওই বিমানটির একবারে সামনের অংশে আঁকা হয়েছে ভারতের জাতীয় পশু বাঘের ছবি। বিমানের মুখ বদলে এখন বাঘের মুখ। এই আঁকাটির ছবিও শেয়ার করেছে নামিবিয়ায় ভারতের হাইকমিশন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৭ সেপ্টেম্বর তাঁর জন্মদিনে মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে এই চিতাদের ছেড়ে দেবেন। ১৯৫০-এর দশকে বিলুপ্তির সম্মুখীন হয়ে ছিল চিতারা। আন্তঃমহাদেশীয় স্থানান্তর প্রকল্পের অংশ হিসাবে ১৭ সেপ্টেম্বর কার্গো বিমানে রাজস্থানের জয়পুরে আনা হবে এই চিতাদের। সেখান থেকে মধ্যপ্রদেশের শেওপুর জেলার কুনো ন্যাশনাল পার্কে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়া হবে চিতাদের।
আরও পড়ুন- গণেশের কাটা মাথা লুকিয়ে রয়েছে এখানেই! চমক আর রহস্যে মোড়া পাতাল ভুবনেশ্বর গুহা
চিতাগুলিকে ভারতে আনার বিমানটির মূল কেবিনে খাঁচাগুলি সুরক্ষিতভাবে রাখা থাকবে। তবে সেখানে পশুচিকিত্সকদের প্রবেশের অনুমতি থাকবে৷ বিমানটি টানা ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত উড়তে সক্ষম এবং তাই জ্বালানি সরবরাহের জন্য বিরাম ছাড়াই নামিবিয়া থেকে সরাসরি ভারতে উড়ে আসবে এই বিমানটি। চিতাদের সুস্থতার কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত।
ভারতীয় বন বিভাগ জানিয়েছে, এই চিতাদের বিমানযাত্রার সময় খালি পেটেই কাটাতে হবে। এই ধরনের সতর্কতা প্রয়োজন পড়ে কারণ দীর্ঘ যাত্রায় পশুদের মধ্যে বমি বমি ভাব দেখা যেতে পারে যা অন্যান্য জটিলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। শিকার, অতিরিক্ত শিকার এবং বসবাসের জায়গা ক্রমেই সংকুচিত হওয়ার কারণে ভারত থেকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে চিতা। সরকার ১৯৫২ সালে ঘোষণা করে যে, এই দেশে চিতা বিলুপ্ত। ১৯৪৮ সালে ছত্তিশগড়ের কোরিয়া জেলার শাল বনে শেষ দেখা যাওয়া চিতাটিও মারা যায়।
আরও পড়ুন- ঘটা করে হাতি পুজো! এই অভিনব লোকাচার দিয়েই শুরু হয় ডুয়ার্সের পর্যটন
১৯৭০-এর দশকে ভারত সরকার চিতাদের দেশে ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় নামিবিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত করে। সেই চুক্তির প্রেক্ষিতেই চলতি বছরের ২০ জুলাই ভারতে ফের চিতা ফেরাতে প্রথম আটটি চিতা দান করল নামিবিয়া।
কেন্দ্রীয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী ভূপেন্দর যাদব জানিয়েছেন, ভারত এই ‘শুভেচ্ছা দূতদের’ স্বাগত জানানোর জন্য অধীর অপেক্ষায় রয়েছে৷ ভারতে চিতাদের গর্জন শোনা যায়নি বেশ কয়েক দশক হল। ফের তাদের গর্জন শোনার জন্য উন্মুখ ভারতবর্ষ।
কলকাতার তলপেট মস্তানির একাল সেকাল
ধোঁয়াটে ক্রিক রো-র ঝলমলে জলসা! কলকাতা কাঁপাত মস্তান ভানু বোসের কালীপুজো
"Awsome! Author Madhurima Dutta will view your appreciation"
Applause with Google Applause with Facebook Continue with General LoginYour purchase could not be completed
We received error when attempting to authorize your payment from razar pay. But don't worry our team will be in touch with you shortly
Congratulations!
You have unlocked “আফ্রিকা থেকে চিতা আসছে বাঘমুখো বিমানে! ভারতের নতুন অতিথিদের নিয়ে যে তথ্য জানতেই...” just now. Read it anytime in next 30 days