Discard Article
Do you really want to discard the article ?
Submit Article
Once you submit, the story will be produced to our
editor for review
৫৫ বছরে উষ্ণতম রাত, শতাধিক মৃত্যু! কেন মৃত্যুপুরী হয়ে উঠছে দিল্লি?
Delhi Hottest Night: ১৮ জুন মঙ্গলবার রাতে, নয়াদিল্লিতে গত ৫৫ বছরের রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা দেখা গেছে রাতে।
গত ৫৫ বছরে এত গরম রাত দেখেনি নয়াদিল্লি। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে নয়াদিল্লি নতুন এক রেকর্ড গড়েছে। গত ৫৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে উষ্ণ রাতের অভিজ্ঞতা হলো দিল্লিবাসীর। জাতীয় রাজধানীতে গত ১৮ জুন রাতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুসারে, গত ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ৫০ টি মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে দিল্লিতে। সকলেই সমাজের অনগ্রসর সুবিধাবঞ্চিত আর্থ-সামাজিক পরিকাঠামোর মানুষ। সকলেরই মৃত্যু হিটস্ট্রোকে বা তাপ-সম্পর্কিত অসুস্থতার কারণে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। দিল্লি শহরের দু'টি হাসপাতালে তাপজনিত অসুস্থতার কারণে কমপক্ষে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
১৮ জুন মঙ্গলবার রাতে, নয়াদিল্লিতে গত ৫৫ বছরের রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা দেখা গেছে রাতে। সাফদরজং অবজারভেশন স্টেশনে তাপমাত্রা ছিল ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভারতের জাতীয় আবহাওয়া সংস্থা ইন্ডিয়ান মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের (আইএমডি) আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, এই ঋতুর স্বাভাবিকের চেয়ে ৮ ডিগ্রি বেশি ছিল এই তাপমাত্রা। গত ৫৫ বছরে জুন মাসে রাতে এতটা তাপমাত্রা দেখা যায়নি। দিল্লি জুড়ে বিদ্যুতের ব্যবহার ৮,০০০ মেগাওয়াটেরও সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
আরও পড়ুন- কেন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাতিল UGC-NET! যে ভয়াবহ শিক্ষা দুর্নীতির ইঙ্গিত দিচ্ছে মোদি ৩.০
আইএমডি অবশ্য জানিয়েছে, এখনও ১৯০১ এবং ১৯৬৮ সালের তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়নি। তবে ১৮ জুনের রাতটি যে দিল্লিতে রেকর্ড করা সবচেয়ে উষ্ণতম রাত ছিল তা একপ্রকার নিশ্চিত। বিবিধ প্রতিবেদন অনুসারে, ১৮ জুনের রাত শহরের টানা ষষ্ঠ উষ্ণ রাতও ছিল। স্বাভাবিকের চেয়ে কমপক্ষে ৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল এই সময়ের তাপমাত্রা।
ডেকান হেরাল্ড বলছে, গত ১২ মে থেকে দিল্লিতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে রয়েছে। এই ৩৬ দিনের মধ্যে আইএমডি-র তথ্য অনুসারে, ১৬ দিন দিল্লির তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পেরিয়ে গেছিল।
সেন্টার ফর হলিস্টিক ডেভেলপমেন্ট এনজিও গৃহহীন মানুষদের জন্য কাজ করে। এই এনজিও-র দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুন তাপপ্রবাহের কারণে শহরে ১৯২ জন গৃহহীন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গত দুই দিনে, শহরের একটি কেন্দ্র-চালিত হাসপাতালেও তাপজনিত অসুস্থতা নিয়ে ২২ জন রোগী এসেছেন; যাদের মধ্যে পাঁচজন মারা গেছেন। সফদরজং হাসপাতালে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়া ৬০ জন রোগী আসে; যাদের মধ্যে ছয়জনই মৃত। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের বেশিরভাগই শ্রমিক, জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।
কলকাতার তলপেট মস্তানির একাল সেকাল
ধোঁয়াটে ক্রিক রো-র ঝলমলে জলসা! কলকাতা কাঁপাত মস্তান ভানু বোসের কালীপুজো
"Awsome! Author inscript will view your appreciation"
Applause with Google Applause with Facebook Continue with General LoginYour purchase could not be completed
We received error when attempting to authorize your payment from razar pay. But don't worry our team will be in touch with you shortly
Congratulations!
You have unlocked “৫৫ বছরে উষ্ণতম রাত, শতাধিক মৃত্যু! কেন মৃত্যুপুরী হয়ে উঠছে দিল্লি?” just now. Read it anytime in next 30 days