Discard Article
Do you really want to discard the article ?
Submit Article
Once you submit, the story will be produced to our
editor for review
সূর্যের গায়েও রয়েছে বড় ‘ডার্কস্পট’, হদিশ পেল নাসা, কারণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও
Solar Observatory : পালানি পাহাড়ের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত কোডাইকানাল সোলার অবজারভেটরি থেকে নতুন করে ধরা হয়েছে সবচেয়ে বড় সানস্পটকে
শুধু মানুষের শরীরে নিয়ে, সূর্যের দেহেও রয়েছে ডার্ক স্পট। অর্থাৎ কালো দাগ। কিন্তু সূর্য, যে কিনা গোটা বিশ্ব ব্রম্ভান্ডকে আলোকিত করে তার নিজেরই গায়ে অন্ধকার দাগ, একথা অবিশ্বাস্য মনে হতেই পারে। তবে একথা সত্যিই যে সূর্য পৃষ্ঠেরও এমন বেশ কিছু অংশ রয়েছে যেখানে অন্ধকার। এমনিতে খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকিয়ে থাকা দুরুহ। এতে চোখের ক্ষতি হতে পারে কিন্তু যদি সূর্যের এমন কিছু অংশের কথা জানা যায় যার দিকে খালি চোখেই তাকিয়ে থাকা যায় তবে তা বেশ হয়। এরকমই সান স্পটগুলোর সন্ধান দেয় নাসা। গত ১৭ থেকে ১৯ জানুয়ারি নাসার নয়া মহাকাশ পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে সেই নথি।
সৌর ফিল্টার বলা হয় এগুলিকে। অর্থাৎ প্রজ্বলিত সূর্য শক্তির মধ্যেই থাকা এমন কিছু স্থান যেখানে আলো পৌঁছয় না। খালি চোখে সহজেই তাকানো যায় সেই দিকে। অর্থাৎ সূর্যের পৃষ্ঠে অন্ধকার অঞ্চল। নাসার তরফে বলা হয়েছে ,"The Sun’s gases are constantly moving, which tangles, stretches, and twists the magnetic fields. This motion creates a lot of activity on the Sun's surface, called solar activity," অর্থাৎ সূর্যের গ্যাসগুলি ক্রমাগত গতিশীল, যা চৌম্বক ক্ষেত্রগুলিকে প্রসারিত করতে পারে। এই গতি সূর্য পৃষ্ঠে প্রচুর কার্যকলাপ তৈরি করে, যাকে সৌর কার্যকলাপ বলা হয়। প্রতি ১১ বছরের চক্রে নিজের মধ্যে সৌরশক্তি তৈরি করে সূর্য। বর্তমানে যে চক্রটি চলছে তা সম্পূর্ণ হবে আগামী ২০২৫ সালে। অর্থাৎ সর্বাধিক শক্তির খুব কাছাকাছি এখন সূর্য।
আরও পড়ুন - মহাকাশ থেকে ধেয়ে আসা বিপদ এড়াল নাসা-র অস্ত্র! যেভাবে বিলুপ্তি থেকে বাঁচল মানুষ
পালানি পাহাড়ের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত কোডাইকানাল সোলার অবজারভেটরি থেকে নতুন করে ধরা হয়ে এই সানস্পটকে। তাতেই ধরা পড়েছে নতুন তথ্য। জানা গিয়েছে, সানস্পট এ.আর৩৯১০টি হল এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় অন্ধকার অংশ। সানস্পট, নাসার মতে, সূর্যের দাগ হল এমন এলাকা যা সূর্যের পৃষ্ঠে অন্ধকার দেখায়। তুলনামূলকভাবে শীতল বলেই এই অংশে অন্ধকার দেখায়।
মানমন্দির পরিচালিত ব্যাঙ্গালোরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্স-এর জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা কোডাইকানাল অবজারভেটরির তরফে গত ১৭ এবং ১৯ জানুয়ারি একটি নয়া সফর চালান। একটি অ্যাকশনে ধরা হয়েছিল সূর্যের দাগগুলিকে। এই ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করতে ৪০ সেন্টিমিটার টেলিস্কোপ ব্যবহার করেছিলেন বিজ্ঞানীরা, যা সারা বিশ্বের স্টারগেজারদের ইতিমধ্যেই অবাক করেছে। ন্যাশনাল লার্জ সোলার টেলিস্কোপের সাইটে লাদাখের মেরাক থেকেও সূর্যের দাগ ধরা হয়েছে। এ.আর৩৯১০ হল আমাদের সৌরজগতে নক্ষত্র পৃষ্ঠের বর্তমান চক্রের মধ্যে সবচেয়ে বড় রেকর্ড করা সানস্পট।
কলকাতার তলপেট মস্তানির একাল সেকাল
ধোঁয়াটে ক্রিক রো-র ঝলমলে জলসা! কলকাতা কাঁপাত মস্তান ভানু বোসের কালীপুজো
"Awsome! Author Kankana Mukherjee will view your appreciation"
Applause with Google Applause with Facebook Continue with General LoginYour purchase could not be completed
We received error when attempting to authorize your payment from razar pay. But don't worry our team will be in touch with you shortly
Congratulations!
You have unlocked “সূর্যের গায়েও রয়েছে বড় ‘ডার্কস্পট’, হদিশ পেল নাসা, কারণ জানলে চমকে যাবেন আপনি...” just now. Read it anytime in next 30 days