সিনেমাই কি সত্যি! RAW- এর অন্দরে গুপ্তচরদের জীবন আসলে কেমন?
Research and Analysis Wing: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আর. এন. কাও মুজিবুর রহমানকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করেছিলেন।
২০০৪ সাল। ভারতীয় বৈদেশিক গুপ্তচর সংস্থার এক কর্মী তৎকালীন স্পেশাল সেক্রেটারি অমর ভূষণের কাছে এসে অভিযোগ জানান যে, সংস্থার এক জয়েন্ট সেক্রেটারি তাঁর কাছ থেকে এমন সব গোপন তথ্য জানতে চাইছেন যেগুলি তাঁর জানা উচিত নয়। সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী, বেশিরভাগ কর্মীদের জানার জন্য গোপন তথ্যের একটি নির্দিষ্ট সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। অভিযোগকারী কর্মীর মতে, জয়েন্ট সেক্রেটারি রবীন্দ্র সিং সেই সীমা লঙ্ঘন করেছেন। তাই তিনি অভিযোগ জানাতে এসেছেন। স্পেশাল সেক্রেটারি তাঁর সমস্ত বক্তব্য শুনে আশ্বস্ত করে জানালেন, সংস্থার তরফ থেকে প্রাথমিক খোঁজখবর করা হবে এবং সন্দেহজনক কিছু খুঁজে পাওয়া গেলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধ ঘটে গেলে তারপর বিভিন্ন সূত্র থেকে সেই অপরাধের প্রমাণ খুঁজে অপরাধীকে গ্রেফতার করা এবং আদালতে পেশ করাই তদন্তের দস্তুর। সেক্ষেত্রে অপরাধ এবং তার ধরন থেকে অপরাধীকে খুঁজে বের করা তুলনামূলক সহজ। অপরাধ ঘটতে পারে অথবা ঘটছে কিন্তু কেউ অবগত নয়, সেক্ষেত্রে খোঁজখবর করা এবং প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েছে। যেমন, সন্দেহভাজন ব্যক্তি যদি সন্দেহ করে যে তার উপর নজর রাখা হচ্ছে অথবা তার…

Whatsapp
Support quality writing
Encourge writers
Access on any device
