ইস্কন : কৃষ্ণচর্চা নাকি স্রেফ ধর্মব্যবসা? জানুন আসল সত্য

ISKCON Myths and Reality: হিপি সংস্কৃতি গোষ্ঠীর মধ্যে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে মাদকের অপব্যবহার। তাদের সঙ্গেই কাজ করেছিলেন স্বামী শ্রী প্রভুপাদ।

সাল ১৯৭৪, আমেরিকার এক বিখ্যাত ব্যবসায়ী, একজন হিন্দু ধর্মগুরুর দীক্ষায় প্রভাবিত হয়ে লক্ষ লক্ষ ডলার দান করলেন কৃষ্ণের সেবার জন্য। কৃষ্ণের আরাধনার জন্য তৈরি করলেন মন্দির। সারা বিশ্বে সেই হিন্দু ধর্মগুরুর ধর্মমত প্রচারের জন্য খরচ করলেন লক্ষ লক্ষ ডলার। নিজেকে পরিচয় দিলেন সেই ধর্মগুরুর শিষ্য হিসেবে। সারা বিশ্বে সেই ধর্মগুরুর তৈরি সংস্থার জনপ্রিয়তার জন্য খরচ করা হলো লক্ষ লক্ষ ডলার। ক্রমেই আমেরিকা সহ সারা বিশ্বের মানুষদের মধ্যেই জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করলেন সেই ধর্মগুরু। ফুলেফেঁপে উঠতে শুরু করল কৃষ্ণের বাণী প্রচারের উদ্দেশ্যে তৈরি ওই সংস্থাটিও, যার পোশাকি নাম ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (International Society for Krishna Consciousness) বা ইস্কন (ISKCON)। ইস্কনের প্রধান উদ্দেশ্যই হলো সারা বিশ্বে কৃষ্ণের বাণী প্রচার এবং মানুষকে শ্রীকৃষ্ণের শ্রীমদ্ভগবৎ গীতার মাহাত্ম্য বোঝানো। ইস্কনের বাণীতে প্রভাবিত হয়ে অনেক বিদেশিই এখন ইস্কনের হরে কৃষ্ণ মুভমেন্টের সদস্যও হয়েছেন। ইস্কনের ভারতের হেডকোয়ার্টার মায়াপুরে গেলে তাদের কৃষ্ণের নাম নিয়ে নাচগান করতেও দেখা যাবে। কিন্তু ভারতে এমন অনেক মানুষও রয়েছেন, যারা বলেন, ইস্কন আসলে একটি ধর্মীয় ব্যবসায়িক সংস্থা। ইস্কনের সমস্ত গুরুরাই নাকি…

Continue Reading

Support quality writing

Encourge writers

Access on any device

Rental includes 30 days of reading from the date of purchase
Already a member of Inscript.me family? Login Already a member of Inscript.me family? Login

More Articles