Discard Article
Do you really want to discard the article ?
Submit Article
Once you submit, the story will be produced to our
editor for review
মর্মান্তিক! ১৯ যাত্রীর মধ্যে ১৮ জনের মৃত্যু! কেন বারবার দুর্ঘটনা নেপালের বিমানে?
Nepal plane crash: কাঠমান্ডুর ওই বিমানে ১৯ জনের মধ্যে ১৮ জনেরই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। একমাত্র বেঁচে রয়েছেন বিমানচালক।
১৯জন চেপে ছিলেন প্লেনে। মিনিট খানেকের মধ্যে ১৮ জনই মৃত! বুধবার নেপালের একটি বিমানবন্দর থেকে ১৯জন যাত্রীকে নিয়ে ওড়ার কথা ছিল এই বিমানটির। টেক-অফের মিনিট কয়েকের মধ্যেই বিস্ফোরণ হয় সেই বিমানে। কাঠমান্ডুর ওই বিমানে ১৯ জনের মধ্যে ১৮ জনেরই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। একমাত্র বেঁচে রয়েছেন বিমানচালক। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। নেপালের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, সকাল ১১টার দিকে পোখারাগামী শৌর্য এয়ারলাইন্সের ওই বিমানটিতে ক্রু ও প্রযুক্তিগত কর্মীসহ অন্য যাত্রীরা ছিলেন।
বিমানবন্দর সূত্রে জানানো হয়েছে, রানওয়ে থেকে বিমানটি টেক অফের কয়েক মিনিটের মধ্যে ফেটে যায়। নিমেষের মধ্যে আগুনের গোলা হয়ে যায় আস্ত বিমানটি। CRJ200 বিমানটি ছোট বিমান, যাতে ৫০ জন যাত্রী বসতে পারে। টেকঅফের সময় রানওয়ে থেকে পিছলে পড়ে যায় সেটি এবং তাতে আগুন ধরে যায়। ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠছে। সঙ্গে বিশাল এক আগুনের গোলা। আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি।
Saurya Airlines aircraft crashes during takeoff in Tribhuvan International Airport, Kathmandu. 19 people were aboard the Pokhara-bound plane. #Nepal #SauryaAirlines #planecrash pic.twitter.com/ypAgNE98ww
— Asia News (@asianewsteam) July 24, 2024
ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটির চারদিকে গভীর গিরিখাত এবং উপত্যকা। এর মাঝে একটি মালভূমির শীর্ষে অবস্থিত এই বিমানবন্দরটি। বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ বিমানবন্দরগুলির মধ্যে একটি হচ্ছে এই ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
আরও পড়ুন- গোরখনাথের অভিশাপ না ষড়যন্ত্র? নিজের বাবাকে সত্যিই খুন করেন নেপালের যুবরাজ?
নেপালের বিমান পরিষেবা কুখ্যাত। সারা বিশ্বের বিমান পরিষেবার মধ্যে নেপালের এয়ার সেফটি সবচেয়ে খারাপ। অপর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং দুর্বল রক্ষণাবেক্ষণের কারণে হামেশাই নেপালে বিমান দুর্ঘটনা ঘটে।
নেপালে বছরে গড়ে একটি করে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেই থাকে। ২০১০ সাল থেকে নেপালে অন্তত ১২টি মারাত্মক বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে। ২০২৩ সালে ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি বিমান পোখারায় ভেঙে পড়ে। বিমানটি একটি খাদে পড়ে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। এতে পাঁচ ভারতীয় সহ ৭২ জনের সবাই মারা যায়। ১৯৯২ সালের পর এটিই ছিল নেপালের সবচেয়ে প্রাণঘাতী বিমান দুর্ঘটনা।
১৯৯২ সালে কাঠমান্ডু বিমানবন্দরের কাছে পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১৬৭ জন যাত্রীর সবাই মারা যায়। ২০২২ সালের ২৯ মে তারা এয়ারের বিমান মুস্তাং জেলায় ভেঙে পড়ে, যার ফলে ২২ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়। ২০১৮ সালে, কাঠমান্ডুর এই ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছেই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট মর্মান্তিক দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। তাতে ৫১ জনের মৃত্যু হয় এবং ২০ জন গুরুতর আহত হয়।
কলকাতার তলপেট মস্তানির একাল সেকাল
ধোঁয়াটে ক্রিক রো-র ঝলমলে জলসা! কলকাতা কাঁপাত মস্তান ভানু বোসের কালীপুজো
"Awsome! Author inscript will view your appreciation"
Applause with Google Applause with Facebook Continue with General LoginYour purchase could not be completed
We received error when attempting to authorize your payment from razar pay. But don't worry our team will be in touch with you shortly
Congratulations!
You have unlocked “মর্মান্তিক! ১৯ যাত্রীর মধ্যে ১৮ জনের মৃত্যু! কেন বারবার দুর্ঘটনা নেপালের বিমানে?” just now. Read it anytime in next 30 days