Discard Article
Do you really want to discard the article ?
Submit Article
Once you submit, the story will be produced to our
editor for review
ধেয়ে আসছে ভয়ংকর সৌরঝড়! কতটা বিপদের মুখে পড়তে চলেছে মানব সভ্যতা?
Solar Storm Equinox Coming : ভয়ংকর সৌরঝড় নাকি ধেয়ে আসতে চলেছে। আর তার কবলে পড়তে পারে পৃথিবীও।
আবার সে এসেছে ফিরিয়া। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকেই চাঁদিফাটা গরমে কাহিল মানুষ। সেইসঙ্গে চলছে আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা। মার্চের গরমের মধ্যেই তুমুল বৃষ্টি, রাস্তার ধারে ব্যাঙের ডাক, তারপর ফের গরমের উৎপাত। এতেই জেরবার সাধারণ মানুষ। তার মধ্যেই নতুন বিপদের ইঙ্গিত দিলেন গবেষকরা। ভয়ংকর সৌরঝড় নাকি ধেয়ে আসতে চলেছে। আর তার কবলে পড়তে পারে পৃথিবীও।
এমনিতেই সৌরঝড়ের পূর্বাভাস অনেক আগেই দিয়ে রেখেছিল নাসা। ২০২৩-এ ইতিমধ্যেই একটি সৌরঝড়ের নমুনা দেখে নিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তারপর ফের একবার এই সংকেত, আরও বড় কোনও বিপদের সম্ভাবনা? নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, খুব বেশি দেরি করতে হবে না। এই মাস, অর্থাৎ মার্চের শেষের দিকেই আছড়ে পড়তে পারে সেই সৌরঝড়। ইতিমধ্যেই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বেশকিছু সোলার স্পট সক্রিয় হয়ে গিয়েছে। তাই আশঙ্কা আরও বাড়ছে।
কী কী বিপদ হতে পারে? বিজ্ঞানীরা বলছেন, সেটা এখনই বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু সৌরঝড় এলে আমাদের যাবতীয় প্রযুক্তি এক কথায় বোবা হয়ে বসে যাবে। যদি শক্তিশালী সৌরঝড় আসে, তবে সাময়িকভাবে স্যাটেলাইট সিস্টেম, টেলিফোন নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট সমস্ত কিছু অচল হয়ে যাবে। সেইসঙ্গে বেশকিছু পাওয়ার গ্রিডও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পাশাপাশি রয়েছে ক্ষতিকর রেডিয়েশন, যার ফলে অন্যান্য ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, কবে হতে পারে সৌরঝড়?
এই প্রশ্নের উত্তরে বিজ্ঞানীরা বেশ চমকপ্রদ কিছু তথ্য দিয়েছেন। আর সেই উত্তরের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ২১ মার্চ। এই দিনটির বিশেষত্ব কী? স্কুলে পড়ার সময় বহুবার এই বিশেষ দিনটির সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে। পৃথিবীতে মোট দুটো দিনেই দিন আর রাতের দৈর্ঘ্য সমান হয়। তার মধ্যে একটি হল ২১ মার্চ। একে ভারনাল বা স্প্রিং ইকুইনক্স (Vernal Equinox) বলা হয়। বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, অদ্ভুতভাবে এই মার্চ মাসের কাছাকাছি সময়ই ভয়ংকর সৌরঝড়গুলি হয়। এবছরও ২১ মার্চের আশেপাশের সময়ের মধ্যে সেই ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু কেন এমনটা হয়?
২১ মার্চ যেহেতু দিন আর রাত সমান থাকে, সাবসোলার পয়েন্টগুলো নিরক্ষরেখার মধ্যেদিয়ে যায়। মানে, যেহেতু দুটো গোলার্ধই সূর্য থেকে সমান দূরত্বে থাকে, তাই নিরক্ষরেখাই মূল চালিকাশক্তি হয়ে দাঁড়ায়। এমনিতেও আমরা জানি, পৃথিবীকে ঘিরে তার নিজস্ব চৌম্বকক্ষেত্র রয়েছে। ২১ মার্চ অর্থাৎ ইকুইনক্সের সময় সেই চুম্বক শক্তি যত মেরুর দিকে যায়, তত শক্তি হারাতে থাকে। আর এই চৌম্বকক্ষেত্রই পৃথিবীকে সৌরঝড়ের প্রবল ক্ষতি সহ বিভিন্ন রেডিয়েশন থেকে রক্ষা করে। যেহেতু এই সময় চৌম্বক ক্ষেত্রের শক্তি দুর্বল থাকে, তাই সামান্য সৌরঝড় হলেও সেটা বড় আকার ধারণ করে। তাই ২১ মার্চ দিনটি ঘিরেই আপাতত অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন সবাই।
কলকাতার তলপেট মস্তানির একাল সেকাল
ধোঁয়াটে ক্রিক রো-র ঝলমলে জলসা! কলকাতা কাঁপাত মস্তান ভানু বোসের কালীপুজো
"Awsome! Author inscript will view your appreciation"
Applause with Google Applause with Facebook Continue with General LoginYour purchase could not be completed
We received error when attempting to authorize your payment from razar pay. But don't worry our team will be in touch with you shortly
Congratulations!
You have unlocked “ধেয়ে আসছে ভয়ংকর সৌরঝড়! কতটা বিপদের মুখে পড়তে চলেছে মানব সভ্যতা?” just now. Read it anytime in next 30 days